মোঃ রেজাউল করিম রনি নিউজ ডেস্কঃ
লক্ষীপুরের রায়পুরে এনজিও,সিদীপ কর্মীরা বেপরোয়া হয়ে অসহায় দুস্ত পরিবারের কাছে। কিস্তি আদায় এবং গ্রহকদের ফোন দিয়ে কিস্তির টাকার জন্য চাপদেওয়ায়। ভূক্তভোগি গ্রাহক দের অভিযোগের কারনে। আজ সকালে রায়পুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাবরীন চৌধুরীর নিদের্শে রায়পুরে ১৬ টি এনজিও কর্মকর্তাকে নিয়ে এক জুরুরী সভার আয়োজন করা হয়। এবং সভায় নির্বাহী অফিসার বলেন করোনার এই মহামারী পরিস্থিতিতে কোনো গ্রাহকে কিস্তির টাকার জন্য কোনো প্রকার চাপ দেওয়া যাবেনা এবং ফোন দিয়ে কিস্তির টাকার জন্য হয়রানি করা যাবে না। করোনার এই মহামারী পরিস্থিতি থাকা পযন্ত। যে সকল গ্রাহকের কিস্তির টাকা দেওয়ার সামর্থ আছে তারা। প্রতিটি এনজিওর অফিসে এসে কিস্তির টাকা জমা দিবে। আর যারা পারবেনা তাদের কোনো প্রকার চাপ দেওয়া যাবেনা। এ ছাড়া ও নির্বাহী অফিসার সাবরিন চৌধুরী। এনজিও কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রধান করে বলেন আজ থেকে সকল এলাকায়। মাইকিং করে দেওয়ার জন্য। যাতে কোনো প্রকার কোনো মানুষ হয়রানির শিকার না হয় কিস্তির টাকা পরিশোধ করার জন্য। তিনি আরো বলেন কোনো এনজিও কর্মকর্তা যদি এ নির্দেশ মোতাবেক কাজ না করে তা হলে তাদের বিরুদ্ধে আইন আনুক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।